________________
भूदाबा দেৱা অৰৰাপিনী নিদ্রায় সবাইকে নিখ্রিত করে নবজাতককে তুলে নিয়ে গেলেন মেরুশিখরে তার নাভিষেকের জন্য।
কিন্তু যখন সপ্তসিন্ধুর জলে দেবতারা তাকে অভিষিঞ্চিত করতে যাবেন তখন হঠাৎ দেবরাজ ইয়েও মনে হল—পায়ৰে কি এই শিশু সপ্তসিন্ধুর জলধারা সহ্য করতে?
কিন্তু অমূলক তার মনের আশঙ্কা, অকারণ সেই ভ্রান্তি। বর্ধমানও জানতে পেয়েছে দেবরাজের মনােভা। তাই তাঁর ভ্রান্তি দূর করবার ও সে বাঁ পায়ের অঙ্গুষ্ঠ দিয়ে একটুখানি চাপ দিতেই থরথর কয়ে কেঁপে উঠল মেরুপৰত, শিলা খসে পড়ল ঝুরঝুর করে, উদ্বেলিত হয়ে উঠল উদধি । ইন্দ্র তখন বুঝতে পারলেন বর্ধমান কি অপরিমিত ৰল, ৰীৰ ও শারীরিক শক্তির অধিকারী।
অভিষেকের পর আবার যথাস্থানে রেখে দিয়ে এলেন নবজাতককে দেবতা।
| সিদ্ধার্থ চেয়ে দেখছেন নবজাতককে। কি দেখছেন? দেখছেন কচি সূর্যের রঙ নবজাতকের। যেন সূর্যোদয় হচ্ছে।
মন্ত্রীও দেখলেন। দেখলেন আকাশে যেমন সূর্যকিরণ প্রস্ত হয় তেমনি সেই প্রভা সৰখানে প্রস্ত হয়ে গেল।
মন্ত্রী সিদ্ধার্থের দিকে চেয়ে বললেন, দেৰ, কি নাম রাখা হবে শতকের? | কি আবার নাম? হেসে বললেন সিদ্ধার্থ। ও যেদিন হতে এসেছে সেদিন হতে লক্ষ্মীর চঞ্চলা অপবাদ ঘুচেছে। যাদের করা হয়নি এমন সৰ সামন্ত নৃপতিরা আনুগত্য নিয়ে গেছে নিতে হতে। আমার মন কাছেঅকারণ লব্ধ নয় এই ঋদ্ধি। তাই যখন ওর ক ধন, বা, কোষ কোষ্ঠাগায়, বল, পরিজন ও রাজ্যসীমায় বিস্তৃতি ভূখন ও বর্তমান। তাই ছয় দিনের দিন নবজাতকের নাম রাখা হল বর্ধমান।
সিদ্ধার্থের মনে আনন্দের সীমা নেই। মাজকোষ উন্মুক্ত করে