________________
ছা পলাশ চৈত্য হতে বর্ধমান শ্রাবন্তীর কোষ্ঠক চৈত্যে এসে অবস্থান করলেন। সেখানে সালিহীপি প্রমুখ ব্যক্তিদের এক ধর্মে দীক্ষিত করে তিনি বাণিজ্যগ্রামে এলেন। সেই বছরের বাস তিনি বাণিজ্যগ্রামেই ব্যতীত করলেন।
বাণিজ্যগ্রাম হতে বর্ষাশেষ হতে বর্ধমান এলেন ব্রাহ্মণ-কুপুরের বহশাল চৈত্যে। | বর্ধমান যখন বহুল চৈত্যে অবস্থান করছিলেন তখন অমালি একদিন তাঁর কাছে গিয়ে বললেন, ভগব, আমি আমার পাঁচশ' জন শিষ্যসহ পৃথক বিচরণ করতে চাই।
বর্ধমান এর কোনাে প্রত্যুত্তর দিলেন না।
জমালি তখন পর পর দুবার আরও তাঁকে জিজ্ঞাসা করলেন কিন্তু বর্ধমান কোনােৰানেই তার প্রত্যুত্তর দিলেন না। তখন জমালি বর্ধমানের অনুমতি ছাড়াই বর্ধমানের শ্রমণ সঙ্গ হতে নিজেকে পৃথক করে নিলেন।
পাঁচশ' জন শিষ্যসহ জমালি চলে যেতেই বর্ধমান সেস্থান পরিত্যাগ করে বৎসভূমি হয়ে কৌশাম্বী এলেন। কৌশাম্বী হতে কাশী। তারপর রাজগৃহ।
বর্ধমান যখন রাজগৃহে গুণশীল চৈত্যে অবস্থান করছিলেন তখন পাশাপত্য বিৱদের পাঁচশ' জন বিচরণ করতে করতে রাজগৃহের নিকটবর্তী হুজিয় নগরীতে পুষ্পবতী চৈত্যে এসে উপস্থিত হলেন। তাঁরা এসেছেন জানতে পেরে ভুজিয়বাসীরা তাঁদের কাছে ধর্ম এৰণ করতে গেল। এম এৰণের পর তারা প্রশ্ন করলেন, তগৰ, সংযমের কি ফল। তপার কি ? | ৰিমেরা প্রত্যুত্তর দিলেন, সংযমের কল অনাৰ, তপস্যার ফল নিল।