________________
তীর্থংকর
১৪৭ গৌতম, শ্রাবন্তীতে শ্রমণ পিলক রুককে কয়েকটি প্রশ্ন করে যায় সে প্রত্যুত্তর দিতে পারে নি। আমি এখানে আছি জেনে সে সেই প্রশ্নের সমাধানের জন্য এখানে আসছে। চৈত্যের দরজায় সে এসে পড়েছে। আর একটু পরেই সে ভিতরে আসবে।
তগৰ, ঋলকের কি আপনার শিষ্য হবার ষােগ্যতা আছে ?
হ্যা, গৌতম, ঋলকের সে যােগ্যতা আছে এবং সে আমার শিষ্য হবে।
বর্ধমানের কথা শেষ হতে না হতেই ঋন্দককে আসতে দেখা গেল। তাকে দেখতেই গৌতম উঠে তার নিকটে গেলেন ও তাকে
গত করে বললেন, মাগধ, একথা কি সত্যি যে শ্রাবন্তীতে পিঙ্গলক তােমায় কয়েকটি প্রশ্ন করে বার প্রত্যুত্তর না দিতে পেরে তুমি এখানে এসেছ?
ঋক বলল, হ্যা, গৌতম, তা সত্যি। কিন্তু গৌতম, এমন কোন জ্ঞানী ও তপস্বী এখানে রয়েছেন যিনি আমার মনের কথা তােমায় বলে দিয়েছেন ।
কলক, আমার আচার্য শ্রমণ ভগবান বর্ধমানই সেই জ্ঞানী ও তপস্বী। তিনি ত্রিকালজ্ঞ। তিনি তােমার মনের কথা আমায় বলে দিয়েছেন।
তবে আমায় তার কাছে নিয়ে চল। তাঁকে গিয়ে আমি প্রণাম করি।
এসাে।
এক সঙ্গেই গৌতম ও ঋক বর্ধমানের কাছে গিয়ে উপস্থিত হলেন। বর্ধমানকে দেখা মাত্র কন্দকের হৃদয় আনন্দে আপ্লুত হয়ে গেল। বর্ধমানের দিব্য দেহ, করুণাময় চোখ, মধুৱা ৰাণী তার মনে অভূতপূর্ব ভাবের সঞ্চার করল। সে তাই করজোড়ে তাঁর সামনে গড়িয়ে রইল।
বর্ধমান বললেন, অলক, লােক সাদি না অন—এই তােমায় এ ?
ভ
, আমা