________________
জমালি যখন কতিপয় সাধুসহ নিজেকে সজ্জ হতে পৃথক করে নিলেন তখন বর্ধমান কন্যা প্রিয়দর্শনাও কতিপয় সাবীহ স্বামীর অনুগমন করলেন। তারপর বিভিন্ন স্থানে এজন করতে করতে একসময় শ্রাবন্তীতে এসে ঢংক কুমােয়ের ভাশালায় অবস্থান করলেন। | ঢংক বর্ধমানের অনুযায়ী শাৰক ছিল। মালির সঙ্গেও সে পূর্ব হতে পরিচিত ছিল। প্রিয়দর্শনা যে জমালি মতানুবর্তিনী সেকথাও সে জানত। মালির অনুবর্তীদের ভ্রম কিভাবে ভাঙিয়ে তাদের আবার মূল সজের সঙ্গে যুক্ত করা যায় সে ইচ্ছাও তার এল ছিল। সেই উ.দ্দশ্যেই সে একদিন প্রিয়দর্শনার সংস্থাটির (চাদর) ওপর এক কণা অগ্নি-ফুঙ্গি ফেলে দিল।
তাই দেখে প্রিয়দর্শন বলে উঠলেন, আর্য, এ তুমি কি করলে, আমার সংঘাটিকে জ্বালিয়ে দিলে।
ঢংক উত্তর দিল, সংঘটি ত এখনাে অলে নি, অলছে।
ঢংকের এই প্রত্যুত্তরে প্রিয়দর্শন বুঝতে পারলেন বর্ধমানের ‘কয়েমাণে কড়ের সার্থকতা। তিনি তাঁর অনুবতী সাধ্বী স সহ বর্ধমানের মূল সঙ্গে আবার ফিরে এলেন।
জমালির অনুবর্তী শ্রমণেরাও একে একে বর্ধমানের মূল সঙ্গে যােগ দিল কিন্তু জমালি তাঁর নূতন মতবাদ পরিত্যাগ করলেন না। যেখানে যেতেন সেখানে সেই মতবাদ প্রচার করতেন।
অমালিকৃত স ভেদই জৈন সবের প্রথম নিব।
ওদিকে বর্ধমান মেডিয়গ্রাম হতে মিথিলায় গেলেন। সেখায়ের চাতুর্মাস্য সেখানেই ব্যতীত করলেন। তারপর চাতুর্মাস্য শেষ হলে মিথিলা হতে কোশলের দিকে প্রদান করতেন।
বমান যখন কোশলের দিকে এগিয়ে ছিলেন তখন ইহুতি গেম নিয়ে শিল আৰু এই এশিয়াতে গিয়ে