________________
১৬৬
বর্ধমান মহাবীর উপস্থিত হলেন। সেখানে কোষ্ঠক চৈত্যে অবস্থান করছে লাগলেন।
| সেই সময় পার্শ্বপত্য কেশীকুমারও নিজের শিষ্যসহ আৰী তিন্দুকোদ্যানে অবস্থান করছিলেন।
কেশীকুমার ও গৌতমের শিষ্যরা দুই সম্প্রদায়ের আচারে ভিন্নতা দেখে ভাৰতে লাগলেন : এই ধর্মই বা কি রকম? ওই ধর্মই বা কি রকম? মহামুনি পার্শ্বনাথের ধর্ম চতুর্যাম, মহাতপন্থী বর্ধমানে ধম পঞ্চবামিক। এক ধর্ম সচেলক, অন্য ধর্ম অচেলক। মােগের সাধনায় প্রবৃত্ত ধর্মের মধ্যে আচারে এই পার্থক্য কেন ?
শিষ্যদের মধ্যে এই আলােচনা গৌতম ও কেশীকুমার উভয়েই শুনলেন। এর সমাধানের জন্য উভয়ে উভয়ের সঙ্গে সাক্ষাৎ কৰাৰ কত ইচ্ছুক হলেন।
ব্যবহারজ্ঞাতা গৌতম কুমার-শ্রণ কেশী প্রাচীন কুলের বলে শিষ্যসহ একদিন নিজেই তার কাছে গিয়ে উপস্থিত হলেন।
গৌতমকে আসতে দেখে কেশী উঠে দাড়ালেন ও তাঁকে যথােচিত সমাদরে আসনে নিয়ে এসে বসালেন। অন্যান্য শ্রমণেরা ঘােচিত আসন গ্রহণ করল।
তীর্থংকর পার্শ্বনাথ ও বর্ধমানে শ্ৰমণ সম্প্রদায়ের এই এক সমবেশ এক অভূতপূর্ব ঘটনা। তাই এই সম্মিলনের খবর পেয়ে অ তীকি সাধু ও গৃহস্থও তা দেখবার ও তাদের আলােচনা নয় জন্য সেখানে এসে উপস্থিত হল।
সকলে আসন গ্রহণ করলে বিনয় বিনম্র কণ্ঠে কেশী বললেন, মহাভাগ গৌতম, আমি আপনাকে কিছু প্রশ্ন করতে ইচ্ছা করি।
গৌতম বললেন, পূজ্য কুমাৰ শ্ৰমণ, আপনার যা জিজ্ঞাস্ত তা আপনি স্বচ্ছন্দে জিজ্ঞাসা করতে পারেন। | কে বললেন, আর্য, মহামুনি পার্শ্বনাথ চতুৰাম ধর্মের নিরুপঃ কয়েছিলেন আর ভগবান বর্ধমান পৰাম ধর্মের। এই ততে কায় , যখন উভয়েই একই মেগাগের অনুমী? লো"