________________
বর্ধমান মহাবীর সেই সময় শ্রাবন্তীর নিকটস্থ একটি মঠে গদখালি শিষ্য কাত্যায়ন গােত্রীয় স্কন্দ বাস করত। সে পরিব্রাজক ধর্মাবলম্বী ছিল ও বেদ, বেদাঙ্গ, পুরাণ আদি বৈদিক সাহিত্যে প্রবীণ ছিল। সে সময় বর্ধমান
-পলাশ চৈত্যে এসে অবস্থান করছিলেন সেই সময় কলক কোনাে কাজে শ্রাবন্তী এসেছিল। সেখানে কাত্যায়ন গােত্ৰীয় পিলক নামে এক নিগ্রন্থ শ্রমণের সঙ্গে তার দেখা হয়। পিলক তাকে প্রশ্ন করে, মাগধ, এই লােকের অন্ত আছে কি না? সিদ্ধির অন্ত আছে কি না? সিদ্ধৰ অন্ত আছে কি না? কোন মৃত্যুতে জীব বৃদ্ধি ও হ্রাস প্রাপ্ত হয়।
ঋক সেই পাঁচটি প্রশ্ন শুনল, মনে মনে চিন্তা করল, বিচার করল কিন্তু তাদের উত্তর দিতে পারল না। যতই সে এ বিষয়ে চিন্তা করতে লাগল ততই যেন তার সব কিছু তালগােল পাকিয়ে যেতে লাগল। পিলক দ্বিতীয় ও তৃতীয় বার সেই প্রশ্ন করল। কিন্তু স্কক তার কোনাে প্রত্যুত্তরই দিতে পারল না।
ক্ষক যখন পথের মধ্যে দাড়িয়ে সেই প্রশ্নের কথা ছিল তখন সহসা বর্ধমানের ছত্র-পলাশ চৈত্যে অবস্থানের কথা তার কানে এল। সর্বজ্ঞ এসেছেন, তীর্থংকর এসেছেন
কালকেয় তখন সহসা মনে হল, বর্ধমানের কাছে গিয়ে এই প্রশ্নের কেন না সে সমাধান করে নেয়।
রুক তখন তাড়াতাড়ি নিজের আশ্রমে ফিরে এল ও ত্ৰিদণ্ড কুণ্ডিকাদিতে সজ্জিত হয়ে শ্রাবন্তীর মধ্যে দিয়ে ছত্র-পলাশ চৈত্যে গিয়ে উপস্থিত হন। | ওদিকে চৈত্যের মধ্যে বসে বর্ধমান গৌতমকে তখন বলছিলেন, গৌতম, আজ তােমায় পূর্বপরিচিত একজনের সঙ্গে দেখা হবে।
কে ভগ। ' পরিব্রাজক কাত্যায়ন কাক। গৰ, সে কি রকম। কাকের সঙ্গে এখানে কি ভাবে দেখা