________________
১৪। দীপসাগর প্রজ্ঞপ্তি
১৫। জ্যোতিষকর ক
১৬। অঙ্গবিদ্যা
১৭। তিথিপ্রকীর্ণক
১৮। পিংডবিশুদ্ধি
১৯। সারাবলী
২০। পর্যান্তারাধনা
২১। জীববিভক্তি
२२ ।
কবচপ্রকরণ
২৩। যোনিপ্রাভৃত
২৪। অঙ্গচূলিকা
২৫। বর্গমূলিকা ( বংগচূলিয়া )
২৬। বৃদ্ধচতুঃশরণ
২৭। জম্বুপ্রজ্ঞা ( জংৰুপয়ন্না )
110.
. নিযু ক্তি ( ভদ্ৰবাহু ক্বত )–এগার
২৮। আবশ্যক নিযু ক্তি
২৯। দশবৈকালিক নিঃ
৩০। উত্তরাধ্যয়ন নিঃ
৩১।
আচারাঙ্গ নিঃ
৩২।
সুত্রকৃতাঙ্গ নি
৩। সূর্যপ্রজ্ঞপ্তি নি
৩৪। বৃহৎকল্প নিঃ
৩৫। ব্যবহার নি
৩৬।
দশাশ্ৰুতস্কন্ধ নিঃ
。
৩৭। ঋষিভাষিত নি
৩৮।
৩৯।
সংসক্ত নিঃ
বিশেষাবশ্যকভাষ্য
যে সমস্ত সূত্র সূর্যোদয়, মধ্যাহ্ন, সন্ধ্যা ও মধ্যরাত্রির এক এক ঘটিকা (২৪ মিনিট ) সময় ব্যতীত অন্য যে কোন সময় পাঠ করা যাইতে পারে তাহাকে উৎকালিক সূত্র বলে। যে সমস্ত সূত্র নির্দিষ্টকালে অর্থাৎ দিবাভাগের প্রথম ও শেষ প্রহরে ও রাত্রিভাগের প্রথম ও শেষ প্রহরে পাঠ করিতে হয় তাহাকে কালিক সূত্র বলে। ’
বর্তমান গ্রন্থ উত্তরাধ্যয়ন সূত্র মূলসূত্রের অন্তর্গত। এই গ্রন্থে ছত্রিশটী ক্ষুদ্র ও বৃহৎ নানা আকারের ও নানা বিষয়ের অধ্যয়ন আছে ।
উত্তরাধ্যয়ন সূত্রের নামকরণ সম্বন্ধে নানা মতবাদ প্রচলিত আছে। টীকাকারগণের মত এই যে সাধুগণকে যখন সূত্রগ্রন্থ পাঠ করান হয় তখন প্রথমে আচারাঙ্গ পাঠ করাইয়া তৎপরে তাহাদিগকে উত্তরাধ্যয়ন পাঠ করান হয়। এই কারণে ইহাকে উত্তর অর্থাৎ পরবর্তী কালের অধ্যয়নের গ্রন্থ স্বরূপে উত্তরাধ্যয়ন নামকরণ করা হইয়াছে । কেহ কেহ আবার এইরূপ মত প্রকাশ করেন যে ভগবান্ মহাবীর নির্বাণ লাভের পূর্বে পুণ্যফল বিপাক সম্বন্ধে পঞ্চান্ন অধ্যয়ন, পাপফলবিপাক সম্বন্ধে পঞ্চান্ন অধ্যয়ন ও অজিজ্ঞাসিত ছত্রিশ প্রশ্নের
১। নন্দী সূত্র, চন্দন জৈনগ্রন্থমালা, সূত্র ৪৩ ও তাহার টীকা।