________________
৬। গণিবিজ্জা ( গণিবিদ্যা ) ৭। দেবিংদথব ( দেবেন্দ্ৰস্তব ) ৮। মহাপচ্চাখাণ ( মহাপ্রত্যাখ্যান ) ৯। বীরথব ( বীরস্তব ) ১০। সংথারগ (সংস্তারক )
মােট পঁয়তাল্লিশ আগমশাস্ত্র অন্য প্রকারে দুইভাগে বিভক্ত যথা, অঙ্গপ্রবিষ্ট ও অঙ্গবাহ। অঙ্গপ্রবিষ্ট দ্বাদশবিধ যথা, একাদশ অঙ্গ এবং দ্বাদশতম অঙ্গ দৃষ্টিবাদ। অঙ্গবাহ্য বা অনঙ্গপ্রবিষ্ট দ্বিবিধ যথা, আবশ্যক ও আবশ্যকব্যতিরিক্ত। আবশ্যক ছয় প্রকার যথা, সামাইয় ( সামায়িক ), চৌবিস সখও ( চতুর্বিংশতি স্তব ), বংদণয় (বন্দনক), পড়িমণ ( প্রতিক্ৰমণ ), কাউসগগ ( কায়ােৎসর্গ)। ও পচ্চক্খাণ ( প্রত্যাখ্যান)। আবশ্যকব্যতিরিক্ত দ্বিবিধ যথা, উক্কালিয় ( উৎকালিক) ও কালিয় (কালিক )। উৎকালিক সূত্র যথা, দসবেয়ালিয়, উবুবাইয়, রায়পসেণইয়, জীবজীবভিগম, গণিবিজ্জা, আউরপক্ষণ, মহাপচ্চক্খাণ ইত্যাদি উনত্রিংশৎসংখ্যক শাস্ত্র উৎকালিকের অন্তর্গত। কালিক সূত্র যথা, উত্তরায়ণ, ববহার, ণিসীহ, মহাণিসীহ, জংবুদীবপত্তি, চংদপত্তি, নিরােবলিয়া, কপ্পিয়া বা কল্পবদংসিয়া, পুফিয়া, পুচুলিয়া ইত্যাদি বহু প্ৰকীর্ণক শাস্ত্র ইহার অন্তর্গত। | চৌরাশী আগমশাস্ত্র স্বীকার করিলে উপরােক্ত পঁয়তাল্লিশ আগম ব্যতীত নিম্নলিখিত গ্রন্থসমূহ তাহার অন্তভুক্ত হইবে। ১। কল্পসূত্র।
পইন্ন—বিশ ২। যতিজীতকল্প
৮। অজীবকল্প ৩। শ্রাদ্ধজীতকল্প
৯। গচ্ছাচার ৪। পাক্ষিক সূত্র
১০। মরণসমাধি। ৫। ক্ষমাপণা সূত্র
১১। সিদ্ধপ্রাভূত ৬। বংদিত্ত, সূত্র
১২। তীর্থোগার ৭। ঋষিভাষিত
১৩। আরাধনাপতাকা
১ নন্দী সূত্র, সূত্র ৪৩-৪৪।