________________
জ্ঞানবিধি কি?
জ্ঞানবিধিতে ভেদজ্ঞানের প্রয়ােগ করা হয় যা প্রশ্নোত্তরী সৎসঙ্গ থেকে আলাদা। ১৯৫৮তে পরমপূজ্য দাদাভগবানের ভিতর যে আত্মজ্ঞান প্রকট হয়েছিল সেই জ্ঞান আজও ওনার কৃপাতে এবং পূজ্য নীরু মা-র আশীর্বাদে পূজ্য দীপকভাইয়ের মাধ্যমে প্রাপ্ত হয়।
জ্ঞান কেন নেওয়া প্রয়ােজন? জন্ম-মরণের চক্র থেকে থেকে মুক্তি পাওয়ার জন্য। নিজের আত্মা জাগ্রত করার জন্য। পারিবারিক সম্বন্ধ আর কাজ-কর্মে সুখ-শান্তি অনুভব করার জন্য।
জ্ঞানবিধিতে কি পাওয়া যায়? আত্মজাগৃতি উৎপন্ন হয়। সঠিক বােধের দ্বারা জীবন-ব্যবহার সম্পূর্ণ করার চাবি পাওয়া যায়। অনন্তকালের পাপ ভস্মীভূত হয়ে যায়।। তাজ্ঞান মান্যতা দূর হয়।
জ্ঞান-এর জাগৃতি-তে থাকলে নতুন কর্ম-বন্ধন হয় না আর পুরানাে কর্ম ফল দিয়ে শেষ হতে থাকে।
আত্মজ্ঞান প্রাপ্তির জন্য কি নিজে আসা জরুরী?
আত্মজ্ঞান জ্ঞানীর কৃপা আর আশীর্বাদের ফল। এর জন্য অবশ্যই নিজে আসা প্রয়ােজন।
পূজ্য নীরু মা এবং পূজ্য দীপকভাইয়ের টি.ভি. অথবা ভি.সি.ডি সৎসঙ্গ কার্যক্রম এবং দাদাজীর বইপত্র জ্ঞানের পটভূমি তৈরী করতে পারে কিন্তু আত্মসাক্ষাৎকার করাতে পারে না।
অন্য সব উপায়ে শান্তি অবশ্যই পাওয়া যায়। কিন্তু যেমন বইতে আঁকা প্রদীপের ছবি থেকে আলাে পাওয়া যায় না, তার জন্যে প্রজ্জ্বলিত প্রদীপ
[[ ৫২ ]