________________
একাদশ (১১) অঙ্গের পাটী- দ্বিতীয় নক্ষত্রাচার্য (ক) জয়পালাচার্য (খ) পাণ্ডবাচার্য (গ) কংসাচার্য (ঘ)।
| দশাঙ্গ—সুভদ্রাচার্য। নবাঙ্গ -যশোভদ্রাচার্য, বিক্রমাব্দের পরে যাহারা আচার্য অঙ্গ স্থানীয় তাহাদের নামও উল্লিখিত হইতেছে—(ক) আট অঙ্গ পাটী, দ্বিতীয় ভদ্রবাহু আচার্য, ইনি বিক্রমার্ক শকাব্দের চৈত্র শুক্ল পক্ষের চতুর্দশী তিথিতে আচার্যের আসনে অধিরূঢ় হইয়াছিলেন। সপ্তাঙ্গপাটী-লােহাচার্য, ইহার সময়ে কাষ্ঠ সঙ্ঘ স্থাপিত হইয়াছিল। একাঙ্গপাটী, অহদবলি (ক) মঘনদি (খ) ধরসেন (গ) পুষ্পদন্ত (ঘ) ভূতবলি (ঙ)। এই আচার্যভূতবলির পরে অঙ্গজ্ঞানের (রীতি ) বিচ্ছেদ হইয়াছিল। তাহার পর বিক্রম শকের ২৬ বৎসরে ফান মাসের শুক্লা চতুর্দশীতে গুপ্তিগুপ্তাচার্য ; উক্ত শকের ৩৬ বৎসরে আশ্বিন মাসের শুক্ল পক্ষে মাঘনন্দী, এবং ৪• বিক্রম শকের ফাল্গুন মাসের ত্রয়ােদশী তিথিতে দিন চন্দ্রাচার্য ; বিক্রমার্কশকের ৩৯ বৎসরে পৌষমাসের কৃষ্ণাষ্টমীতে বহু সংস্কৃত জৈনগ্রন্থ প্রণেতা আচার্য ক্রমানুসারে শ্রীমৎ কুলাচার্য, আচার্য পদে আরােহণ করেন। তঁাহারই শিষ্য ভাষ্যকার সুখ্যাত শ্ৰীমৎ উমাস্বামী, বিক্রম সম্বতের ১০১ অব্দেতে আচার্যপদে বৃত হইয়াছিলেন ইহ। পূর্বেও উক্ত হইয়াছে। সম্প্রতি তত্ত্বার্থাধিগমসূত্রের যে সকল পণ্ডিতগণ হিন্দী ভাষ্য ব্যাখ্যা রচনা করিয়াছেন তাহাদেরও নামাদি সংক্ষেপে উল্লেখ করিতেছি—
(ক) সর্বার্থসিদ্ধি টীকার ভাষানুবাদক পণ্ডিত জয়চন্দ্রজী, ইহার শ্লোক সংখ্যা- ১০০০০ (খ) অর্থ প্রকাশিক, পণ্ডিত সদাসুখদাসজী বিরচিত।
; ১৮৩২ (খ) রাজবাৰ্তিকভাষা, ,, ফতেহলালজী প্রণীত ইহার শ্লোক অজ্ঞাত। (ঘ) সূদশাধ্যায় ,, টেকচন্দ্রজী বিরচিত (শ্রুত সাগরী টীকার অনুসার) শ্লোক
------ সংখ্যা অজ্ঞাত। ,,বচনিকা , জয়বন্তজী রচিত। ইহার শ্লোক সংখ্যা ৪২৭। ,, ,, ,, শিবচন্দ্রজী। ইহার শ্লোক সংখ্যা ৪••••| , , ,, সদাসুখজী [২] শ্লোক সংখ্যা ১৯০০
১, ৩, ফতেহলালজী [২] ,, অজ্ঞাত ১, ১, দেবীদাস জী -
মক-জী
প্রভাচন্দ্রজী। , ,, ,, বাবর রতনলাল জী। , ,, ,, “ছন্দোবদ্ধ”, হীরালাললী।
, ,, ,, ছােটেলালজী। (ণ) | , ,, ,, বিধিচন্দ্ৰ জী [বুধ জন]।
তার্থাধিগম সূত্র বা জৈন দর্শনের বর্তমান সময়ে এই পনের খানি ভাষা টীকা প্রকাশিত হইয়াছে।
Jain Education International
For Personal & Private Use Only
www.jainelibrary.org