________________
এখানে সব মন্দিরেই এই চরণ-চিহ্ন। এক অধিত্যকার জল-মন্দির ছাড়া । সেখানে তীর্থঙ্করদের পাথরের মূর্তি রয়েছে। যে পথ দিয়ে ওপরে উঠেছিলেন, সেই পথ দিয়েই নেমে আসুন । ডাকবাংলোয় খানিক বিশ্রাম নিন্ । তারপর রোদ পড়লে মধুবনের পথ ধরুন। উৎরাই বলে নেমে আসবেন একটু তাড়াতাড়িই ৷
মধুবনের কাছাকাছি আসতে পাবেন জলের ঝরণা আর বিশ্রাম ঘর। কিন্তু বিশ্রাম নেবার দরকারই হবে না—মধুবন আর দূরে নেই। তাছাড়া ততক্ষণে হয়ত নামতেও শুরু করেছে সবখানে সন্ধ্যার এক অন্ধকার । আকাশে ফুটতে আরম্ভ করেছে দু'টী একটী তারা। মধুবনেও হয়ত আলো জ্বলেছে।
মনে
পা দুটো সমস্ত দিন হেঁটে হেঁটে ক্লান্ত হয়েছে, কিন্তু মন ? সন্ধ্যা-তারার সেই প্রশান্তি, যে প্রশান্তি সবখানে আপনি খুঁজে বেড়ান অথচ কোথাও যা পান না ।
Jain Education International
For Personal & Private Use Only
13
www.jainelibrary.org